1. [email protected] : Rony : Al Amin
  2. [email protected] : parbattakantho :
বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মাটিরাঙ্গার রামশিরাতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী( সাঃ) ১১ রবিউল আউয়াল জশনে জুলুস উদযাপিত চট্টগ্রাম -কক্সবাজার মহাসড়কে ফের দূর্ঘটনা-মৃত্যু ২ চকরিয়ায় নদীতে এক যুবকের লাশ উদ্ধার গোয়ালন্দে যাবতজীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার বান্দরবানে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত বেতন ভাতার দাবিতে ​​​​​​​লাকসাম মডেল কলেজ শিক্ষক কর্মচারীদের মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন সম্প্রীতি বাজারের সুনাম অর্জন ধরে রাখতে সঠিকভাবে বাজার জাতকরণের আহ্বান ইলিয়াছের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তির স্বপ্ন পূরণ করলেন ইউএনও কুতুবজোম মাদ্রাসা’য় নুরানী একাডেমি’র অভিভাবক সমাবেশ সম্পন্ন সাতক্ষীরা পাটকেলঘাটায় ছেলেরপরীক্ষা নিয়ে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা -১

দিন দিন কমে যাচ্ছে বাঁশের তৈরি পণ্যের ব্যবহার,হারিয়ে যাচ্ছে বাঁশ শিল্প, ভালো নেই কারিগররা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশিত : রবিবার, ৩০ জুলাই, ২০২৩
  • ১২৫ জন পড়েছেন

চাহিদা কমলেও বাঁশের পণ্য তৈরির শিল্প এখনও ধরে রেখেছে মেহেরপুরের কোল সম্প্রদায়। তবে যারা এই শিল্প টিকিয়ে রেখেছেন তারাও ভালো নেই। অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়লেও বাঁশের তৈরি পণ্যের দাম না বাড়ায় বিপাকে কারিগরেরা।

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দীতে বাস কোল সম্প্রদায়ের ২৮টি পরিবারের। বাঁশ দিয়ে কুলা, ডালা মাছ ধরার পলোসহ গৃহস্থালির পণ্য তৈরি করে চলে এসব পরিবারের জীবিকা।

কারিগরেরা বলছেন, দিন দিন নিত্যপণ্যের দাম বাড়লেও বাড়ছে না তাদের তৈরি পণ্যের দাম। প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের পণ্য বাজার দখল করে নেওয়ায় বাঁশের তৈরি পণ্য ব্যবহার কমে গেছে। এতে কঠিন হয়ে গেছে তাদের টিকে থাকা।

কারিগর শ্রী শ্রী হরে কৃষ্ণ বলেন, হাতে গোনা আমরা কয়েকটি পরিবার আজও এ কাজে নিয়োজিত আছি। একটি বাঁশ থেকে ১০-১২টি ডালি তৈরি হয়। সকল খরচ বাদ দিয়ে প্রতিটি পণ্য থেকে ১০-২০ টাকা করে লাভ থাকে। তবে বর্তমানে আগের মতো আর বেশি লাভ হয় না। নিজেদেরই বিভিন্ন হাটে গিয়ে ও গ্রামে গ্রামে ফেরি করে এসব পণ্য বিক্রি করতে হয়। বর্তমানে স্বল্প দামে হাতের নাগালে প্লাস্টিক সামগ্রী পাওয়ায় বাঁশ শিল্পের চাহিদা আর নেই।

টিকতে না পেরে এরই মধ্যে পেশাও বদলে ফেলেছেন অনেকে। তবে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে স্বল্প সুদে ঋণসহ সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক আজিজুল ইসলাম বলেন, বাঁশ ও শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে কৃষকদের সুদমুক্ত ঋণ দেওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি এই পেশার সঙ্গে জড়িতদের নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করা দরকার।

আগে কোল সম্প্রদায়ের পরিবারগুলোতে সবাই জড়িত ছিল বাঁশের পণ্য তৈরিতে। চাহিদা কমে যাওয়ায় এখন কেবল নারীরাই ধরে রেখেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

পার্বত্য কন্ঠ © ২০১৮-২০২৪ সংরক্ষিত || গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদিত

কারিগরি সহযোগিতায় ইনো. আইটি বাজার